ইয়ার স্টিক ইয়ারফোন অত্যন্ত আরামদায়ক, লাইটওয়েট এবং এরগনোমিক ডিজাইনের। এর ডিজাইনের সবথেকে বড় বৈশিষ্ট্য হল, এটির অনন্য নলাকার কেস, যা লিপস্টিক হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। ইয়ার ১ এর একটি স্কোয়্যার-আউট কেস রয়েছে। আবার কানের ইয়ার ১ এর তুলনায় ইয়ার স্টিকের বাডগুলো বেশ হালকা।
বহুল প্রতীক্ষিত নাথিং ইয়ারবাড এসেছে বাজারে। একসঙ্গে সংস্থার দুই ইয়ারবাড প্রযুক্তি বাজার মাতাচ্ছে। কথায় আছে, ‘আগে দর্শনধারী পরে গুণবিচারী’। তেমনি এই ইয়ারবাডগুলোড় লুক প্রথমেই মুগ্ধ করবে গ্রাহকদের। সঙ্গে অত্যাধুনিক ফিচার তো আছেই।
নাথিং ইয়ার স্টিক ও নাথিং ইয়ার ১ একটি দেখতে লিপস্টিকের মতো অন্যটি অ্যাপল ইয়ারবাডের মতো। নাথিংয়ের প্রথম ইয়ারবাড ইয়ার ১-এর সঙ্গে অ্যাপল এয়ারপডের অনেকাংশে মিল দেখা যাচ্ছে। ইয়ারবাড দুটির সাউন্ড কোয়ালিটি বা ফিচার ও স্পেসিফিকেশন অনেকাংশেই মিল রয়েছে। দুই ইয়ারবাডে দেওয়া হয়েছে ট্রান্সপারেন্ট ডিজাইন, যা এদের আকর্ষণীয় করে তুলেছে অনেক বেশি।
ইয়ার স্টিক ইয়ারবাডে রয়েছে কাস্টম অডিও প্রযুক্তি। এটি ১২.৬ মিমি ড্রাইভার দিয়ে গঠিত, যা কানের ১১.৬ মিমি থেকে বেশি। ব্যবহারকারীরা কিছু নতুন সফটওয়্যার টুইকও পাবেন এতে। ভয়েস কলিংয়ের জন্য, ইয়ার স্টিক ও ইয়ার ১ ইয়ারবাডগুলোতে তিনটি হাই-ডেফিনিশন মাইক দেওয়া হয়েছে।
ইয়ারবাডগুলোটে দেওয়া হয়েছে প্রেস কন্ট্রোল, যা ভেজা হাতেও ঠিকভাবে কাজ করবে। ইয়ারবাডগুলো পানি এবং ধুলা প্রতিরোধের জন্য IP54 রেটিং সহ এসেছে।
সংস্থার দাবি, ইয়ার স্টিক এক চার্জে ২৯ ঘণ্টা এবং ইয়ার ১ ইয়ারবাডটি ৩৪ ঘণ্টা চলবে। ইয়ার স্টিক শুধু সাদা রঙে ৮ হাজার ৪৯৯ টাকায় পাওয়া যাবে। অন্যদিকে সাদা ও কালো দুই রঙের বিকল্পে ৭ হাজার ২৯৯ টাকায় পাওয়া যাবে ভারতের বাজারে।