ফলে লোডশেডিংয়ের সঙ্গে নিত্যপণ্যের বাড়তি দাম ভাবিয়ে তুলছে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ীদের। বলছেন, খাদ্যপণ্যের দর বাড়লেও হয়নি খাবারের দামের সমন্বয়।
তীব্র বিদ্যুৎ সংকটে দিনের একটা বড় সময় বন্ধ থাকছে রাজধানীর বেশিরভাগ রেস্টুরেন্ট। ফলে দোকান চলছে ডিজেল চালিত জেনারেটরে।
এতে গুনতে হচ্ছে বাড়তি খরচও।২০ বছরের বেশি সময় রাজধানীর বেইলি রোডে ব্যবসা করা মোহাম্মদ কবিরকে, এমন পরিস্থিতি ফিরিয়ে নিয়ে গেছে এক যুগ আগে। সে সময় দিনের প্রথমাংশে বিদ্যুৎ থাকেনি দুই থেকে তিন ঘণ্টা
বর্তমানে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ থেকে ৫ ঘণ্টায়। কয়েকজন ক্রেতা এলেও বিদ্যুৎ সংকটে ফিরে গেছেন দোকানের বাইরে থেকেই।রাজধানীর বেশিরভাগ দোকানই এখন চলছে ডিজেল চালিত জেনারেটরে। এতে গুনতে হচ্ছে বাড়তি খরচও।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাবে, দেশে ছোট-বড় রেস্তোরাঁর সংখ্যা প্রায় ৪ লাখ, যেখানে কাজ করছে প্রায় ৩০ লাখ মানুষ।
রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক সায়েদ মোহাম্মদ আনদালিবের দাবি, চলমান সংকটে রেস্টুরেন্ট বন্ধ ও মালিকানা হাতবদল হয়েছে ৩০ শতাংশের।ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, বর্তমানে রাজধানীর বাণিজ্যিক এলাকাগুলোতে দৈনিক লোডশেডিং হচ্ছে প্রায় ৪ থেকে ৫ ঘণ্টা।