শিরোনাম:
নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় ২০০ এর বেশি মানুষের প্রাণহানি চুয়াডাঙ্গায় মাদক মামলার আসামীর কারাগারে অস্বাভাবিক মৃত্যু বগুড়ায় রাস্তার পাশে পড়েছিল এক যুবকের মরদেহ চাঁদপুরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে দুই পরিবহন বাসকে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত জার্মানির হাসপাতালে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনজনের মৃত্যু পঞ্চগড়ে কবর খুঁড়ে পাঁচটি কঙ্কাল চুরির ঘটনা ঘটেছে ঝিনাইদহে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে অপর দুই ভাইয়ের যাবজ্জীবন সেন্ট মার্টিনে নৌবাহিনী ত্রাণ ও চিকিৎসা সহায়তা প্রদান ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন পেছালে সরকারকে তার কারণ ব্যাখ্যা করতে হবে বলে জানিয়েছে জুনায়েদ সাকি সিলেটের সাদা পাথর পর্যটন কেন্দ্র আপাতত বন্ধ ঘোষণা করেছে উপজেলা কর্মকর্তা
মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫, ০১:০০ অপরাহ্ন

বিনা পারিশ্রমিকে ১২০০তম কিডনি প্রতিস্থাপন করে দৃষ্টান্ত স্থাপন অধ্যাপক ডা. কামরুল ইসলামের

প্রতিনিধির / ২৮৭ বার
আপডেট : বুধবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২২
বিনা পারিশ্রমিকে ১২০০তম কিডনি প্রতিস্থাপন করে দৃষ্টান্ত স্থাপন অধ্যাপক ডা. কামরুল ইসলামের
বিনা পারিশ্রমিকে ১২০০তম কিডনি প্রতিস্থাপন করে দৃষ্টান্ত স্থাপন অধ্যাপক ডা. কামরুল ইসলামের

সফলভাবে ১২০০তম কিডনি প্রতিস্থাপনের পর সোমবার রাত ৯টায়এক সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎকারে অধ্যাপক ডা. কামরুল ইসলাম বলেন, এটা আসলে আল্লাহর রহমতেই হয়েছে। তিনিই আসলে আমাকে দিয়ে এই কাজটি করিয়েছেন, এজন্য তিনিই আমাকে এই মেধা ও শক্তি দিয়েছেন। আমার জন্য দোয়া করবেন, যেন আমৃত্যু মানুষের সেবায় কাজ করতে পারি।

বিনা পারিশ্রমিকে ১২০০তম কিডনি প্রতিস্থাপন করে দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন স্বাধীনতাপদকপ্রাপ্ত কিংবদন্তি চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. কামরুল ইসলাম।

মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রাজধানীর শ্যামলীতে নিজের প্রতিষ্ঠিত সেন্টার ফর কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজি (সিকেডি) হাসপাতালে এক রোগীর কিডনি প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে তিনি এই মহৎ কীর্তি গড়েছেন।হাসপাতাল সূত্র জানায়, ১২০০তম ওই রোগীর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার ডি ঘর গ্রামে।

তার দুটো কিডনিই বিকল হয়ে যাওয়ায় গত এক বছর যাবৎ তিনি কিডনি রোগে ভুগছিলেন। ওই রোগীর বয়স ৫১ বছর। রোগীর স্ত্রী ওই কিডনি তাকে দান করেন।

অধ্যাপক ডা. কামরুল ইসলাম যুগান্তরকে আরও বলেন, কিডনি প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে ডেডিকেশনটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমার প্রতিষ্ঠানে কর্মরত প্রায় সব চিকিৎসক, নার্স ও স্টাফদের বেশিরভাগই প্রথম থেকেই এখানে ধারাবাহিকভাবে কাজ করছেন। যার কারণে এখানে একটা টিম গড়ে ওঠেছে। এজন্যই মূলত আমরা ধারাবাহিক সাফল্য পাচ্ছি।

শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান অধ্যাপক ডা. কামরুল ইসলাম বলেন, প্রতিদিন ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা হাসপাতালেই পড়ে থাকি।

এজন্য বিয়ে বা কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাই না। আমি রোগীদের সুস্থ করে, তাদের কষ্ট লাঘব করে আমি আনন্দ পাই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ