মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন রুটে অস্বাভাবিক হারে ভাড়া বাড়িয়েছে বিদেশি উড়োজাহাজ কোম্পানিগুলো। সম্ভাবনা থাকার পরও বাংলাদেশ থেকে সীমিত ফ্লাইট পরিচালনা করছে তারা। বিদেশি উড়োজাহাজ কোম্পানিগুলো বলছে, ডলার সংকটে বিক্রিত টিকিটের অর্থ তারা তাদের দেশে নিতে পারছে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের দাবি, প্রয়োজনীয় কাগজ-পত্র দেখালে অর্থ ছাড় পাচ্ছে কোম্পানিগুলো।ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে অর্থনৈতিক মন্দার কবলে পড়েছে গোটা বিশ্ব। ডলার সংকটে টালমাটাল দেশের বৈদেশিক বাণিজ্য। এ অবস্থায় সব ধরনের বিল পরিশোধে সতর্ক অবস্থানে বাংলাদেশ ব্যাংক।
গেল ৯ মাসে টিকিটের অর্থ ছাড় না পেয়ে ফ্লাইট সংখ্যা কমিয়ে দিয়েছে অনেক কোম্পানি। এতে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, দুবাই, ওমান, কাতারসহ বিভিন্ন রুটে দেখা দিয়েছে টিকিট সংকট। ফলে ভাড়াও বেড়েছে দ্বিগুণ।বিদেশি কয়েকটি উড়োজাহাজ কোম্পানির দাবি, ডলার সংকটে বিক্রিত টিকিটের অর্থ তারা তাদের দেশে নিতে পারছে না তারা।
তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের দাবি, বেশিরভাগ বিমান সংস্থার অর্থ ছাড়ে সমস্যা নেই। যাদের প্রয়োজনীয় কাগজ নেই তারা সংকটে পড়ছে। ফ্লাইট সংখ্যা কমতে থাকলে, টিকিটের দাম আবারও নিয়ন্ত্রণহীন হতে পারে বলে আশঙ্কা ব্যবসায়ীদের।