শিরোনাম:
সহায়তা চেয়ে এনবিআরকে বিজিবিএর ৫ প্রস্তাব বিশ্বজুড়ে ইসলাম বিদ্বেষ উচ্চহারে বৃদ্ধি পাচ্ছে তা নিয়ে চিন্তিত জাতিসংঘের মহাসচিব ৪৩ দেশের বিরুদ্ধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প দুবাইয়ে সড়ক যানজট নিয়ন্ত্রণ ক্রমশ জটিল হয়ে উঠছে জামালপুরে দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে শারীরিক নির্যাতন করার অভিযোগে শিক্ষক আটক পুঁজিবাজারে উন্নয়নের জন্য সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছে বিএসইসির চেয়ারম্যান টিসিবির পণ্য ভাগাভাগি নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের দফায় দফায় সংঘর্ষ নরসিংদীতে শীতলক্ষা নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে দুই বন্ধুর মৃত্যু চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদ ঢাকায় বসুন্ধরায় আটক বরিশালে শিশু ধর্ষণ চেষ্টা গণপিটুনিতে এক অটোচালক নিহত
রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ০৯:০১ পূর্বাহ্ন

দুই মাস বন্ধ থাকার ঘোষণা দিয়েছে পঞ্চগড়ের সব চা-কারখানা

প্রতিনিধির / ৪৩ বার
আপডেট : শনিবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২৫

টানা দুই মাস বন্ধ থাকবে পঞ্চগড়ের চা প্রক্রিয়াকরণ কারখানা গুলো। চা বাগান গুলোর প্রোডিং কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য প্রতিবছরের ন্যায় এবারও এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ সময়টিতে চা পাতা উত্তোলন হবে না।

শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) বাংলাদেশ চা বোর্ডের আঞ্চলিক কার্যালয় পঞ্চগড়ের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরিফ খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সুষ্ঠুভাবে প্রুনিং বা ছাঁটাই কার্যক্রম পরিচালনার জন্য এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এতে আগামী দুই মাস পরিচর্যার মাধ্যমে চায়ের গুণগত মান নিশ্চিত করা হবে।

২০০০ সালে পঞ্চগড়ে সমতল ভূমিতে চা চাষ শুরু হয়। এরপর পর্যায়ক্রমে ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট, দিনাজপুর ও নীলফামারীতে ১০ হাজার একর জমিতে চা উৎপাদন শুরু হয়। গত বছর প্রচণ্ড খরতাপ ও বাগান মালিকদের চা পাতার ন্যায্য মূল্য না দেয়াসহ বিভিন্ন কারণে চলতি মৌসুমে গত বারের চেয়ে ৩৪ লাখ কেজি চা কম উৎপাদন হয়েছে।
অপরদিকে ১ হাজার একর জমির চা বাগানে নষ্ট করেছেন বাগান মালিকরা। নতুন মৌসুমে সব সংকট নিরসনসহ চাষিদের উদ্বুদ্ধ করে যাচ্ছে চা বোর্ড ও জেলা প্রশাসন।

জানা যায়, পঞ্চগড় জেলায় চা পাতা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা রয়েছে ২৯টি, ঠাকুরগাঁওয়ে রয়েছে ১টি। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ চা বোর্ড পঞ্চগড়ের চা শিল্পকে আরও গতিশীল করার জন্য ‘টি সফট মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন’ অ্যাপ তৈরি করেছে। এর মাধ্যমে কৃষক থেকে শুরু করে চায়ের নিলামের পরিসংখ্যান সফটওয়্যারের মাধ্যমে করা হয়। এই সফটওয়ারে ১৪ দিনের একটি হিসেবে পঞ্চগড় থেকে প্রতিদিন গড়ে ৫৩ হাজার ৬০৪ দশমিক ৭৬ কেজি চা নিলামের জন্য অকশন সেন্টারে পাঠানো হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ